পাঠক্রমের শ্রেণিবিভাগ।

শিক্ষা ক্ষেত্রে একটি একত্রিত চিহ্ন হল পাঠক্রম। এই চিহ্ন কে বিভক্ত করলে অনেক বিশেষ উপাদান লক্ষ্য করা যায়। যেমন শিক্ষার নির্দিষ্ট লক্ষ্য সাধন করা, শিক্ষার্থীর বিভিন্ন রকম বিন্যাস, বিভিন্ন উপাদান, সমূহ ও মূল্যবোধ অর্জন। এই সকল চিহ্ন গুলোকে একত্রিত করলে সুসংবদ্ধ  সংগঠন গঠিত হয়। যা এক চিত্রের আকারে সুন্দরভাবে রচনা করা হয়। সুস্পষ্টভাবে বলতে বলা যায় পাঠক্রম হল কেন্দ্রীভূত সকল বিশিষ্ট চিত্রের একটি রূপরেখা। প্রধানত তিনটি স্টেজের পাঠক্রম কে বিভক্ত করা হলো যেমন গোপনতা স্পষ্টতা সম্পূর্ণতা প্রাপ্ত।

•  গোপনতা:- গোপনে তার অংশবিশেষ কোনরকম লক্ষ্য বিশেষ অন্তর্ভুক্ত নয়। শিক্ষাস্তরে শিক্ষার্থীর মধ্যে এক সন্ধান পাওয়া যায়। চার শিক্ষার্থীর মধ্যে দিয়ে সঞ্চারিত হয় শিক্ষক ও স্কুল এ বিষয়ে সম্পর্কে অবগত হয়। শিক্ষার্থী যেহেতু উপকরণ শিক্ষাই অজ্ঞাত থাকে। যেহেতু শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের প্রকৃতির সৃষ্টি হয় যে স্তরে শিক্ষার্থী নিজেকেই সঠিক করে খাপ খাওয়াতে পারে না। সেই মত অবস্থায় তার মানসিকতার মূল্যায়ন প্রবেশ করে গড়ে ওঠে এতে সমাজের গুণগতমান আয়ত্ব করার ওপর প্রভাব বিস্তার করে। এ সকল স্তরের সকল প্রকৃতি গোপনতা স্তরে থাকে। এই পদ্ধতি যদি সঠিক না করা হয় তাহলে শিক্ষার্থীর নৈতিকতা উন্নতি প্রাপ্ত পাবেনা ব্যবহার নীতিগত বোধ তাই বদ্ধতা ব্যবহারের পদ্ধতি প্রভৃতি সার্থক মনোভাবে গঠন করা। এই সকল কিছু পাঠ্য বিষয় নয় তবুও উপেক্ষা করা উচিত নয়। জড়িত না থেকে এসকল কিছু অত্যন্ত জড়িত রয়। 
• স্পষ্টতা:- যেসকল রীতিনীতি মেনে শিক্ষার্থী নিজের বাহ্যিক জ্ঞান শিক্ষকের কাছে প্রদান করে তাই স্পষ্টতা করে পাঠক্রমের ক্ষেত্রে পাঠদান প্রদানর মধ্যে দিয়ে। 
•  সম্পূর্ণতা প্রাপ্ত:- এই পাঠক্রমের দ্বারা শিক্ষার্থী সম্পূর্ণতার বিকাশ গঠন হয় বিভিন্ন চাহিদা এডুকেশনাল সম্বন্ধিত জ্ঞান শিক্ষা ক্ষেত্রে তার লক্ষ্য জীবন যাপন ক্ষেত্রে শিক্ষকের প্রকৃত শিক্ষাদন ইত্যাদি সকল কিছু স্পষ্ট করার মত মাধ্যমে আবার বিভিন্ন প্রকারের রয়েছে যেমন কর্ম কে কেন্দ্র করে পাঠক্রমের অভিজ্ঞতাভিত্তিক এবং বিভিন্ন বিষয়ে সম্পূর্ণ মিলিয়ে সুস্পষ্টভাবে গঠিত পাঠক্রম কাকে কেন্দ্র করে যে পার্থক্য গড়ে উঠেছে তাতে অভিজ্ঞতা অর্জন এর পার্থক্য প্রায়ই দেখা যায় না বলেই চলে। বর্তমান সময়ে পাঠক্রম শিক্ষার্থী বিভিন্ন জ্ঞান ও উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য করে গড়ে উঠেছে। মানবসমাজে মানবজাতি যে ভিত্তিক জ্ঞান ও বৈদিক বর্তমান তেমনি অনুভূতির দিকটিও সুস্পষ্টভাবে পরিস্ফুটিত হয়ে উঠেছে এই দিকে। পাঠক্রম এর এই তিনটি স্তর কে বিভক্ত করলে গড়ে ওঠে। যে জ্ঞান অর্জন তার অনুভূতির সঞ্চার করে তা পাঠ্যক্রমের পাঠদানের মধ্যেই সম্ভব কে কেন্দ্র করে যে প্রদান প্রক্রিয়া শুরু পাঠ্য পুস্তকের মাধ্যমে পাঠদান ভাষাগত দিক থেকে শুরু করে বিজ্ঞান কারিগরি শিক্ষা গান খেলা প্রভৃতির মাধ্যমে গড়ে ওঠে পাঠক্রমের প্রকৃতি এই সকল কিছুর মধ্যে ব্যক্তি দৈহিক-মানসিক রাজনৈতিক সম্ভব হয়। সচেতনতা বুধবার স্বতস্ফূর্ত না বিচিত্র বিনোদন আমোদ-প্রমোদের সকল কিছুকে ঘিরে পাঠদান পদ্ধতি পাঠক্রমের মধ্যে দিয়ে গড়ে উঠেছে শিক্ষার্থী নিজস্ব রুচি তার প্রবনতা প্রভৃতির মাধ্যমে পাঠক্রম অনুবর্তন। কোন কিছু জানা বা বোঝার জন্য মস্তিষ্কের বিভিন্ন ও সমন্বয় মধ্যে দিয়ে শিক্ষার্থীর মন তার ইন্দ্রিয় গুলো জাতীয় স্বার্থ এবং ফলদায়ক হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা হল পাঠক্রমের। কর্মের দিক থেকে অত্যধিক গুরুত্ব প্রদান করে থাকে পাঠক্রম শিক্ষা প্রদানের জন্য শিক্ষার্থীর নৈতিকতা বৈদ্যুতিক প্রভৃতির উন্নতি সাধনের সহায়তা করে জ্ঞাত হওয়া ফিল করা কর্ম করা তিনটি স্তরে প্রক্রিয়া যে সময় একত্রিত হয় সেসময় পাঠদান প্রক্রিয়া সঠিক পন্থা অবলম্বন করে থাকে। আধুনিক বৈজ্ঞানিক সমাজের ক্ষেত্রে শিক্ষায় আনন্দদায়ক ও মানসিকতার দিকে প্রবাহিত করে। 
• অনুভব তান্ত্রিক পাঠদান:- প্রাক সময় পাঠদান যদি পাঠক্রমের মাধ্যমে করা হয় সেই ফর্মুলা এই অনুভূতিতে অপরিহার্য নয় শিক্ষাস্তরের শিখনে অভিনব অনুভূতি তাত্ত্বিক প্রভাব পাঠক্রমে প্রদানের মাধ্যমে রচিত হয় এই অনুভব তান্ত্রিক প্রধান প্রকৃতি পাঠ্যপুস্তক এর মাধ্যমে গড়ে উঠেছ বই ভিত্তিক পড়াশোনা সঙ্গে সঙ্গে নতুনভাবে গড়ে ওঠার মধ্যে দিয়ে এই অনুভূতি পাঠক্রম কার্যকারিতা পালন করে। সকল ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী আমাদের পাঠ্যপুস্তক এর জ্ঞান আরোহণের সাহায্য করে। শিক্ষাগত মূল্যবোধ পাঠন গঠন সম্ভব রচনা গঠন করা খুব কঠিন। এর জন্য দক্ষতা ও বৈদিক জ্ঞান থাকা অত্যাবশ্যক। তাছাড়া তাত্ত্বিক ও সংগঠন গত জ্ঞান ওঠানো সম্ভব হয় না সংঘবদ্ধভাবে শ্রুতি থাকাকালীন জ্ঞানভিত্তিক। 
•  সমন্বিত পাঠক্রম:- সমন্বিত পাঠক্রমে শিক্ষা পরিমণ্ডলে জ্ঞান বিস্ফোরণ আর বর্তমান যুগে তথ্যপ্রযুক্তির এ সমন্বয় প্রক্রিয়ার মেন কারণ হলো শিক্ষার্থীর কেন প্রক্রিয়াগুলো কে অর্জন করে শিক্ষার্থীকে গঠন করা।