- আক্রমণাত্মক মনোভাব "Aggressive behaviour"
- নিরাপত্তার অভাব "Lack of securit"
- মানসিক দ্বন্দ্ব "Mental conflict"
- অপরাধবোধ "Senses of guilt"
- আক্রমণাত্মক মনোভাব "Aggressive behaviour":-
- নিরাপত্তার অভাব "Lack of securit":-
- মানসিক দ্বন্দ্ব "Mental conflict":-
- অপরাধবোধ "Senses of guilt":-
এ ছাড়া আরও দুটি ভাগে শিশুর অপসংগতি ভাগ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ নিম্নে প্রকাশিত হলো:-
- প্রাকৃতিক গত কারণ:- এই প্রাকৃতিক গত কারন কে আবার দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
- বাসস্থানগত কারণ
- শিক্ষালয়গত কারণ
শিক্ষাগত কারণ:- শিশু শিক্ষার্থীর বিভিন্ন দিক পরিলক্ষিত হয় এই অপসংগতি করার পিছনে সেই কারণ গুলি হল-
- এমন পাঠক্রম যা শিশুর উপযোগী নয়:-
- অসম্পূর্ণ পাঠদান:- শিক্ষকের ভয়ে শিশু পাঠ্যপুস্তক জ্ঞান খাপছাড়া থাকে। চাঁদ দরুন সে নিজের অসম্পূর্ণ পাঠদান প্রাপ্ত করতে পারে না।
- অপসংগতির প্রভাব:- বিভিন্ন জায়গায় শিক্ষার্থী ভিন্নরকম মানসিকতা নিয়ে বাঁচে এর ফলে ভালো শিশু অসৎ সঙ্গে পড়ে গিয়ে কুকর্ম প্রবণতা জন্মায়। এবং তার ফলে তার আচরণের মধ্যে তার ব্যবহার ধরা পড়ে।
- স্কুল ও গৃহ এর পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর প্রভাব:- গৃহ স্কুলের পরিবেশ সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ না হলে কিংবা হাট-বাজার বা কলকারখানার পাশে থাকলে তার আওয়াজে শিক্ষাদান বিনষ্ট হয় এর ফলে অপসংগতির শিশুর মধ্যে আসে।
- এছাড়াও আরো কয়েকটি অপসংগতির কারণ হলো:-
- চুরি করা:- অনেক ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে এমন চৌর্যবৃত্তির মানসিকতা দেখা যায়। যার ফলে সে নিজের শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের বই খাতা পেন্সিল পেন রাবার পেন্সিল বক্স বইয়ের স্টিকার থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রসাধনী চুরি করে। এছাড়াও আত্মসন্তুষ্টি এবং তার কাছে সেই জিনিস গুলি না থাকার কারণে বা পারিবারিক অভাবে কাঙ্খিত জিনিসগুলি না পাওয়ার কারণে চুরি করে বসে।
- স্কুল ছুট পড়ুয়া:- শিক্ষকের প্রহারে বা ভয়ঙ্কর ব্যবহারে বা আকর্ষনহীন শ্রেণীকক্ষ পঠন-পাঠনের কৌশলের কারণে শিক্ষার্থী স্কুল থেকে পালায় আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় শিক্ষার্থীর পরিবারের অভাব-অনটন বা অভিভাবকের দুর্বলতার কারণে শিক্ষার্থী স্কুলছুট হতে বাধ্য হয়।
- ভয় পাওয়া:- অকষ্মাৎ ভয় পাওয়া শিক্ষার্থীর একটি স্বাভাবিক প্রবণতা কিন্তু বিদ্যালয়ের বা শিক্ষাক্ষেত্রে পঠন-পাঠনের সময় শিক্ষকের কাছে কোন সমস্যা নিয়ে প্রশ্ন করতে শিক্ষার্থীর ভয় পায় আবার কখনো অতি শৃঙ্খলা যাঁতাকলে পড়ে শিক্ষার্থী বিদ্যালয় যেতেই ভয় পায়।
- মিথ্যে কথা বলা:- ছাত্রছাত্রীরা অনেক সময় না স্কুলে আসার কারণ দেয় শারীরিক অসুস্থতা, আসলে কঠোর শিক্ষকের ভয়ে সেদিন সে স্কুল কামাই করে। অনেকে আবার সুনামের জন্য মিথ্যা কথা বলে থাকে।
- যৌনগত অপরাধ:- শিশুর খারাপ সংগতি এবং অশ্লীল পুস্তক পাঠ দান এছাড়াও অশ্লীল ব্যবহার এছাড়া অন্য শিশুদের সহিত অশ্লীল কুকর্ম করা যৌনগত অপরাধ এর দিকে প্রবণতা প্রখর করে।
- নেতিবাচক মানসিকতা:- অনেক সময় দেখা যায় শিক্ষকের আদেশ কে ঘিরে শিশুদের মধ্যে অনুরূপ আলাদা কাজ কর্ম করে তখন তাদের মধ্যে নেতিবাচক আচরণ লক্ষ্য করা যায়। শিশুর স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হলে কিংবা অত্যাধিক শাসনের ফলে তারা এই নীতিতে আগ্রহী হয়।
- আক্রমনাত্মক ব্যবহার:- অনেক সময় দেখা যায় স্কুলের মধ্যে ছাত্র-ছাত্রীরা একে অপরের উপর অধিপত্য দেখানোর জন্য তাদেরকে ভয় দেখায় মারধর করে এবং অন্যদের উপর অন্যায় অত্যাচার করে।
0 Comments