adsterra

মানসিক স্বাস্থ্য কি

মন ভিত্তিক স্বাস্থ্য শিশুর দৈহিক স্বাস্থ্যের উপর কম বেশি দেখা যায় শৈশবকাল থেকেই শিশুর দৈহিক স্বাস্থ্যের রক্ষণাবেক্ষণ হয় তা তার মাতা-পিতার করে এরপরে যখন সে বিদ্যালয় যায় তার দৈহিক স্বাস্থ্য তো বটেই তার মানসিক স্বাস্থ্যের উপর তার বাবা-মা প্রথম থেকে তারপর শিক্ষক-শিক্ষিকা পাড়া প্রতিবেশী বিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তক সকল কিছুর মধ্যে দিয়েই তার বিকাশ ঘটে এবং তার মানসিকতার বিকাশ ঘটে। এই সকল কিছু তারমধ্যে সচেতন ভবে যেন হয় তার চেতন মনের মধ্যে সকল কিছু বিষয়ে খুটিনাটি বিষয় নিয়েই তার চিন্তা জন্মায় এসকল চিন্তা ও মানসিক স্বাস্থ্যের মধ্যে পড়ে সুস্থ চিন্তা এভাবে সুস্থভাবে শিশুর সঠিক চিন্তাধারা গ্রহণ করে আবার অনেক সময় এই চিন্তা যদি সঠিক না হয় তাহলে আবার উল্টো পথে প্রবাহিত হতে পারে। মানসিক স্বাস্থ্য দৈহিক স্বাস্থ্যের দিকেও তার মানসিকতা কিভাবে গঠিত হচ্ছে তা বিচার বিবেচনার নীতি কিভাবে শিশু বড় হবে এসব মূল্য নির্ধারণ করে থাকে।

মানসিক স্বাস্থ্য কি

 বিভিন্ন মতবাদ রা বিভিন্ন রকম উদাহরণ দিয়েছে মানসিক স্বাস্থ্য কাকে বলে কিন্তু একটি আক্ষরিক অর্থে মানসিক অর্থ বলতে কাকে বোঝায় তা বললে বলা যায় মানসিক স্বাস্থ্য হল শিশু সর্বাঙ্গীণ বিকাশ শিশুর আনন্দ, উপভোগ, চাহিদা, প্রত্যক্ষ,  তার মানসিক,  দৈহিক, শারীরক, বৈদিক প্রভৃতি।
 মানসিক স্বাস্থ্য কেবলমাত্র উৎকর্ষতা বোধ বা সন্তুষ্ট হওয়া বা ভেতরকার সন্তুষ্টি জনকি নয় শিশুর সর্বাধিক কার্যকলাপ আনন্দ উপভোগ সংগতি বিধান প্রতিক্রিয়া প্রভৃতির  মধ্যে দিয়েই মানসিক স্বাস্থ্যের প্রকাশ পায়।
 এছাড়াও অন্যান্য মনীষীরা বলেছেন মানসিক স্বাস্থ্য বলতে বোঝানো যায় শিশুর জন্মগত হতে পারে বা প্রাপ্ত অর্জিত যে জ্ঞান তার মধ্যে দিয়েও মানসিক স্বাস্থ্যের প্রাপ্ত হয়।
 শিশুর বোঝাপড়া নৈতিক চেতনা সকল কিছুর মধ্যে পরিস্থিতি সকল পার্শ্বিক পরিবর্তনের কারণ এর ফলে তার মধ্যে যে মানসিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
 একজন ব্যক্তি তার সারা জীবনে বহু পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে এবং কঠিন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হয়। এই চলার পথ কখনো মসৃণ হয় না কখনো বাধা-বিপত্তি ঝড়ঝঞ্ঝা দুঃখ-কষ্ট মধ্য দিয়েও তাকে এগিয়ে যেতে হয় তার লক্ষ্যে হতাশার সৃষ্ট হয়।
 এই হতাশা এলেও একজন সুস্থ মানুষ এই সকল হতাশা উপেক্ষা করে তার নিজের লক্ষ্যে এগিয়ে চলে যতই ঝড়ঝঞ্ঝা আসুক না কেন প্রতিটি বিপদের মোকাবিলা করে সে এসকল ঝড়ঝঞ্ঝা দূরীভূত করে তার চেতনাকে জাগ্রত করে মানসিক স্বাস্থ্যের কথা না ভেবে সকল কিছু দিক উপেক্ষা করে সে নিজের নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছায় এবং সফলতা পায়।  এই মানসিক ঝড়-ঝঞ্ঝার মধ্যে দিও সে যে পথ পেরিয়ে এসেছে দুঃখ-কষ্টের সেই সমস্ত কিছু অভিজ্ঞতা তার মধ্যে সঞ্চয় হয় এবং পরবর্তী জীবনে যখন সে অন্য কোনো লক্ষ্য স্থির করবে তখন সে অভিজ্ঞতা তাকে সাহায্য করে সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য।
 তাই মানসিক প্রতিবন্ধী কথা এলেই যে থমকে থাকবে তা পরিকল্পনা করে এবং দৃঢ় সংকল্প করে এগিয়ে যেতে হবে। একজন সুস্থ মানুষের তার ব্যাথাকে বা তার হতাশাকে মনে করে কখনো এক জায়গায় পড়ে থাকে না সেই সমস্ত কিছু সে সরিয়ে রেখে তার লক্ষ্য অর্জন করে থাকে। পরিবেশের সঙ্গে সংতি বিধান করে না মেনে চললে সঠিকভাবে সংগতি বিধান করা যাবে না। এই একই সূত্র সমাজে ক্ষেত্র পরে একটি ব্যক্তি সমাজের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারে তাহলে সমাজ আর তার মধ্যে দূরীকরণ থাকবে এবং সে জীবনে চলার পথে প্রতিটি পদে বাধা প্রাপ্ত হতে পারে এই জন্য সমাজের সাথে মিশে চলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
 মানসিক স্থিতি যদি সুস্থ না হয় তাহলে যেকোনো কাজ বাধা সিজনে মানসিক স্থিতি সুস্থ রাখা প্রয়োজন যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে কাজ করা উচিত না মস্তিষ্ক স্থির রেখে তা নির্বাচন করে সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করা একান্ত প্রয়োজন। 
Reactions

Post a Comment

0 Comments